Tag Archives: রাজাকার

হিংস্রতা ও গোঁড়ামির শাসন

দি সানডে টাইমস, ১১ জুলাই, ১৯৭১

অনুবাদ: ফাহমিদুল হক

[পাঁচ সপ্তাহ আগে সানডে টাইমসে প্রকাশিত হয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানে ইয়াহিয়া খানের সেনাবাহিনী অভিযান চালিয়ে কী নিষ্ঠুরতা প্রদর্শন করেছিল। আজকের রিপোর্টে পাওয়া যাবে আক্রান্ত দেশটিতে ‘শান্তি প্রতিষ্ঠা’-র নামে সেনাবাহিনীর নির্মম অভিযানের চিত্র।]

গত সপ্তাহে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বারবার বলেছে ‘বিদ্রোহী ও দুষ্কৃতিকারী’-দের বিরুদ্ধে দীর্ঘ অভিযানের পর দেশটিতে ‘স্বাভাবিকতা’ ফিরে এসেছে এবং উদ্বাস্তুরা এখন ভারত থেকে দেশে ফিরে আসতে পারে এবং স্বাভাবিত জীবনযাপন শুরু করতে পারে। ব্যাপকভাবে উদ্বাস্তুরা পালিয়ে গেছে এরকম একটি এলাকা আমি গত সপ্তাহে পরিদর্শন করেছি এবং দেখেছি কথাটি সত্য নয়; বরং ধীরে ধীরে এমন একটি প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে যে তাদের ফিরে আসার সুযোগ আরও কমে যাবে।

যদি কোনো উদ্বাস্তু ঘরে ফিরে যায় তবে সে এমন দৃশ্য দেখবে, যেমন আমি দেখলাম লোটাপাহাড়পুর গ্রামে। এলাকাটি জুড়ে ছনের ছাউনি দেয়া মাটির ঘর। খুলনা থেকে ছয় মাইল উত্তরে অবস্থিত জায়গাটি পূর্ব পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় নদীবন্দর। লোটাপাহাড়পুর যশোর থেকে খুলনামুখী প্রধান সড়কপথের ধারে অবস্থিত। গত সপ্তাহে রাস্তাটি সেনাবাহিনীর সদস্যদের আসা-যাওয়ায় সন্ত্রস্ত হয়ে ছিল। আমেরিকান ট্রাকে বসে থাকা সৈনদের হাতে চীনা অটোমেটিক রাইফেল। আমি সদর রাস্তা থেকে একটি পার্শরাস্তা ধরে যাচ্ছিলাম। ফসলী জমির ফাঁকে ফাঁকে জলাশয়গুলো দেখে মনে হচ্ছিল যেন সবুজ-রূপালি রঙে ছককাটা দাবার বোর্ড।

এখানে সেখানে এক-দু’জন কৃষক গরু বা মহিষের সাহায্যে জমি চাষ করছে; কিন্তু এরকম জনবহুল একটি দেশে এরকম দৃশ্য খুব কমই দেখা গেছে। এরপর আমি লোটাপাহাড়পুরে পৌঁছাই। দু’পাশে তালগাছের সারি রেখে কর্দমাক্ত রাস্তা ধরে আমি এগুচ্ছিলাম। গ্রামটি আর দশটা পূর্ব পাকিস্তানী গ্রামের মতোই। বন্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য বাড়িগুলো সমতল থেকে একটু উঁচুতে নির্মিত। কিন্তু লুঙিপরা কোনো পুরুষমানুষ, উজ্জ্বল শাড়ি পরা কোনো মহিলা, কলাবাগানের মধ্য দিয়ে ছুটোছুটি করা দুরন্ত শিশু বা ছুটন্ত কুকুরকে দেখা গেল না।

আমি পূর্ব বাংলার অনেক গ্রাম দেখেছি যেগুলোকে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বা যেগুলোতে খুবই কম মানুষ রয়েছে। এই প্রথম আমি একটা গ্রাম দেখলাম যেটা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়নি কিন্তু জনমানবশূন্য বলে মনে হলো। দোভাষীর সাহায্যে আমি আশেপাশে দেখলাম। হাতিমুখো দেবতা গণেশের একটা রঙীন ছবি দেখতে পেলাম। তার মানে গ্রামটা হিন্দুদের। কিন্তু গ্রামবাসীরা কেন চলে গেছে? খালি বাড়িগুলোতে এর কোনো সূত্র পাওয়া গেল না। এরপর ভয়ার্ত চোখে ছেঁড়া শাড়ি পরা এক মহিলা এগিয়ে এল। তার সঙ্গে তিন বাচ্চা-কাচ্চা। সে আসলে একজন মুসলমান এবং উদ্বাস্তু। তার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। পালাতে পালাতে সে এই উজাড়-হয়ে-যাওয়া গ্রাম খুঁজে পেয়েছে, যেমন আমরা হঠাৎ খুঁজে পেয়েছি। হিন্দুদের ফেলে যাওয়া চাল খেয়ে সে বেঁচে আছে। কিন্তু সে-চালও ফুরিয়ে গেছে এবং বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য তার আর কোনো বুদ্ধিই কাজ করছে না। সে কর্তৃপক্ষের কাছে যেতে চায় না কারণ, তারা হয়তো জেনে যাবে তার স্বামী ‘জয় বাংলা’ ছিল। ‘জয় বাংলা’ হলো নিষিদ্ধ ও ধ্বংসপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের স্লোগান।

এরপর আরও মানুষের সঙ্গে দেখা হলো। এখান থেকে কয়েকশ’ গজ দূরের আরামডাঙা গ্রামের মুসলমান কৃষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো। তারা যে কাহিনী শোনাল তা গত সপ্তাহে শোনা আরও অনেক কাহিনীর মতোই। আলী হামিদ ও শওকত নামের দুজন একই ঢেউটিনের মালিকানা দাবি করছে। এপ্রিলের কোনো এক সময়ে হামিদ দুই ট্রাক ভর্তি পশ্চিম পাকিস্তানি সৈন্যের সহযাত্রী হয়ে গ্রামে ফিরে এসেছিল। সৈন্য ও গ্রামবাসীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সৈন্যরা গুলি ছোঁড়ে এবং ছয়জন গ্রামবাসী মারা যায়। মৃতদের দু-জন ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলের সদস্য: একজন হলেন কৃষক ইন্দু বাবু এবং অন্যজন তার আত্মীয় স্কুলের হেডমাস্টার প্রফুল্ল বাবু। দু-জনই হিন্দু। সেনাবাহিনী চলে যাবার পরপরই গ্রামের বাকি ১৫০ জন হিন্দু পালিয়ে যায়।

আমি তাদের জিজ্ঞেস করলাম কেন তারা আমাকে এই কাহিনী বলছে? তারা বললো আমি কাহিনীর শেষ অংশ তখনও শুনতে বাকি। কী হচ্ছে তা জানতে গ্রামের ক-জন মুসলমান এগিয়ে আসে। সৈন্যরা তাদের চারজনকে পাকড়াও করে এবং কোরান থেকে কিছু আবৃত্তি করতে তাদের বলে। চার মুসলমান ভয়ে কাতর হয়ে কেবল শুরু করতে পারে “বিসমিল্লাহ হির রহমানুর রাহিম …”। সৈন্যরা চিৎকার করে ওঠে, “এরা মুসলমান নয়! আমাদের ফাঁকি দেবার জন্য এরা এসব শিখে রেখেছে!” এরপর তারা চারজনকেই গুলি করে হত্যা করে। গ্রামবাসীরা আমাকে জানালো হিন্দু প্রতিবেশীদের সঙ্গে তাদের কোনো সমস্যা না থাকাই হলো তাদের অপরাধ। ঢেউটিনের মালিকানা এখন হামিদের। সে এখন রাইফেল হাতে ঘোরে এবং গ্রামবাসী মনে করে সে একজন রাজাকার।

“তারা সবাই আমাদের কাছে সমান”

হিন্দুদের এলাকায় কী ঘটেছিল? গ্রামবাসীরা চারিদিকের শ্যামল ক্ষেতের দিকে নির্দেশ করে। সেগুলো ছিল দামি ফসল তিসির জমি। জুন মাসে সামরিক কর্তৃপক্ষের কয়েকেজন লোক প্রকৃত মালিকের অনুপস্থিতিতে ২০০০ একর জমির নিলাম ডাকে। এর প্রকৃত দাম একর প্রতি ৩০০ রুপি। কিন্তু সেগুলো বিক্রি হয় একর প্রতি মাত্র দেড় রুপিতে। আর ক্রেতাদের দরদাম করার আর সুযোগ ছিল না। ফসল ফলানোর জন্য তারা লোকজন নিয়োগ দিতে না দিতেই এর বেশিরভাগটা বন্যার পানিতে ডুবে যায়।

লোটাপাহাড়পুর উদ্বাস্তুদের সম্মন্ধে একটি পরিস্কার চিত্র তুলে ধরে। এখানে কেউই তাদের ফিরে আসার কথা ভাবছে না। কারণ পূর্ব পাকিস্তানে এখনও ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে; কারণ ফিরে আসার সত্যিকার বাধাগুলো এখনও দূর হয়নি। তাদের ঘর-বাড়ি, জমিজমা, ফসল, ক্ষুদ্র ব্যবসা এবং অন্যান্য সম্পদগুলো আইনগতভাবে অন্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তুলে দেয়া হয়েছে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় শত্র“দের হাতে যারা চায়ই না ওরা ফিরে আসুক। অবশ্য সামরিক কর্তৃপক্ষ ঠিকই ‘অভ্যর্থনা-কেন্দ্র’ ও ‘ট্রানজিট ক্যাম্প’ খুলে বসে আছে।

আমি ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি বেনাপোলে গেলাম এইসব প্রস্তুতি দেখতে। পুরো খুলনা এলাকার অফিসার ইন-চার্জ লে. কর্নেল শামস্-উজ-জামান সীমান্তের নিকটবর্তী তার সদর দফতরে আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। কর্নেল জামান আমাকে বললেন সীমান্তে বহুবার ভারতীয় সৈন্যদের সঙ্গে মর্টারের গোলা বিনিময় হয়েছে। তিনি জানান সবসময়ই ভারতীয়রা ব্যাপারটা শুরু করে। তিনি বলেন, “এদের রক্ষা করার জন্য এখানে অবশ্যই আমাদের থাকা প্রয়োজন। এই বাঙালিরা জানেনা কীভাবে লড়াই করতে হয়। এক পর্যায়ে আমি উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ থেকে আসলাম। আমাদের দেহে রয়েছে যুদ্ধের রক্ত। ক্লাস টেন থেকেই আমি এই রাইফেল ব্যবহার করে আসছি। আমাদের সাহস আছে।” কর্নেল শামস্ আমাকে জানালেন ২৫-২৯ মার্চে খুলনা শহরের ‘নিরাপত্তা’র জন্য যে সামরিক অভিযান শুরু হয়েছিল তার পর থেকেই বিগত তিন মাস ধরে এখানে সৈন্যদের তৎপরতা চলছে। তিনি আমাকে জানালেন যে ‘দুষ্কৃতিকারী ও বিদ্রোহী’-দের হাত থেকে রক্ষা করতে গিয়ে কেবল এই গত মাসে সৈন্যরা পুরো জেলাকে নিজেদের আয়ত্ত্বে আনতে সক্ষম হয়েছে। মনে হয় শামসই বেসামরিক রাজাকার-দের হাতে পুলিশদের রাইফেল তুলে দেয়ার ব্যবস্থা চালু করেছেন। তিনি এদের সম্পর্কে বললেন, “এরা ভালো লোক, ভালো মুসলমান ও অনুগত পাকিস্তানি।”

সামরিক কর্তৃপক্ষের হিসেব মতে পূর্ব পাকিস্তানে এখন ৫,০০০ রাজাকার রয়েছে যাদের মধ্যে ৩০০ জনই খুলনা অঞ্চলের। তারা প্রতি দিনে সাত রুপি করে মাইনে পাচ্ছে। তাদের সাত দিনের প্রশিক্ষণ দেয়া হয় যার পুরোটা জুড়ে থাকে পুলিশি লি-এনফিল্ড রাইফেলের মাধ্যমে কীভাবে গুলি করতে হয়, তা শেখানো। তাদের কাজের মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বাড়ি চিনিয়ে দিয়ে সৈন্যদের ‘নিরাপত্তা পরিদর্শন’-এ সাহায্য করা। স্থানীয় ‘শান্তি কমিটি’র অধীনে তারা পরিচালিত। এই শান্তি কমিটিও গঠিত হয়েছে পাকিস্তানের প্রতি আনুগত্যের ভিত্তিতে। এই লোকগুলো হলো বিগত নির্বাচনে অংশ নেয়া কট্টর ও মুসলমানদের দলের সদস্য যারা মনে করে অস্ত্র দ্বারা হলেও তাদের ধর্ম রক্ষা করতে হবে। এরা নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত এবং এরা অনেকটা অরেঞ্জ লজ, ‘বি স্পেশালস্’ ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের রাজনৈতিক সন্ত্রাসীদের মতো। খুলনা জেলার নির্বাচনী ফলাফল নির্দেশ করে এই শান্তি কমিটি ও রাজাকারদের অস্ত্রবিবর্জিত রাজনৈতিক ভিত্তি কতটা দুর্বল; বর্তমানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ খুলনা জেলার আটটি আসনের সবগুলো ও মোট ভোটের শতকরা ৭৫ ভাগ পায়। মুসলিম লীগের তিন অংশ মোট ৩ থেকে ৪ ভাগ এবং মৌলবাদী দল জামাত-ই-ইসলামী ৬ ভাগ আসন পায়। আমি শামস্কে জিজ্ঞেস করলাম তার লোকজন যখন মেশিনগান নিয়ে রাস্তা দখল করে বসে আছে তখন তিনি কীভাবে আসা করেন যে উদ্বাস্তুরা বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ফিরে আসবে? (বেনাপোল হলো কলকাতা থেকে ঢাকাগামী প্রধান সড়ক এবং এই সীমান্তের ওপারেই পশ্চিমবঙ্গে বড়ো বড়ো কয়েকটি উদ্বাস্ত শিবির রয়েছে) তিনি বললেন, সীমান্ত এলাকার নদী বা ধানী জমির ‘অননুমোদিত পথ’ দিয়ে আসতেও তাদের কোনো বাধা নেই। ‘দুষ্কৃতিকারী, বিদ্রোহী ও ভারতীয় অনুপ্রবেশকারী’রাও ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে না, কারণ তিনি সার্বক্ষণিক টহলের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বললেন, “তাদের আসতে দিন, আমরা তাদের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছি।” আমি অবশ্য স্পষ্টভাবে বুঝলাম না তিনি কাদের জন্য অপেক্ষা করছেন, উদ্বাস্তু না ভারতীয় সৈন্য।

কর্নেল শামস্ তার এক ক্যাপ্টেন অফিসারকে আমার সঙ্গে দিয়ে দিলেন। আমি সীমান্ত থেকে এক মাইল দূরে বেনাপোল উদ্বাস্তু অভ্যর্থনা কেন্দ্রে ফিরে এলাম। মোটা গোঁফওয়ালা ক্যাপ্টেন আমাকে জানালেন, “এখানে আমাদের একটা সমস্যা আছে।” পানিতে ডুবে থাকা বর্ষাতি মাথায় দেয়া বাঙালি কৃষকদের দেখিয়ে তিনি বললেন, “ওদের দেখেন। ওরা সবাইকে আমাদের কাছে একইরকম লাগে। কীভাবে বুঝবো যে ওরা দুষ্কৃতিকারী নয়, সাধারণ মানুষ?” বেনাপোল অভ্যর্থনা কেন্দ্রে কেবল পাঁচটি নিরাশ্রয় কুকুর ছাড়া আর কাউকে দেখা গেল না।

ক্যাপ্টেন জানালেন সীমান্তের খুব কাছাকাছি হবার কারণে হয়তো কেন্দ্রটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তিনি আমাকে সাতক্ষীরার দিকে আরেকটি অভ্যর্থনা কেন্দ্রের কথা শোনালেন। আমি সাতক্ষীরার দিকে গাড়ি চালালাম এবং সেখানে পৌঁছে ১৩ জন উদ্বাস্তুকে পাওয়া গেল। তাদের মধ্যে ৩ জন হিন্দু। ক্যাম্পের ভর্তি বোর্ড-এ গমন ও আগমনের হিসেব লেখা ছিল। আমি যখন ঘুরে-ফিরে দেখছিলাম আমি দু’জন রাজাকারের কাছ থেকে দু’বার মিলিটারি কায়দায় দেয়া স্যালুট পেলাম। তারা বয়সে তরুণ, তাদের হাতে শটগান ছিল। আমাকে বলা হলো তারা এখানে ক্যাম্পটি পাহারা দেবার জন্য নিযুক্ত আছে (কার ভয়ে এই পাহারা? দুষ্কৃতিকারী, বিদ্রোহীদের ভয়ে?)। তারা নিরাপত্তা পরিদর্শনের কাজেও সাহায্য করছে। ক্যাম্পের দায়িত্বে নিযুক্তদের (সাধারণ বাঙালি মিউনিসিপ্যাল কর্মচারী, যাদের আন্তরিকতাকে মেনে নেয়া যায়) আমি জিজ্ঞেস করলাম অজানা সশস্ত্র লোকজন ফিরে আসা উদ্বাস্তুদের রাজনৈতিক মতাদর্শ জিজ্ঞেস করছে কিনা, যেক্ষেত্রে আরও ১০০ জন উদ্বাস্তু আসার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।

লোকগুলোর পরনে ছিল ভালো পোশাক এবং তাদের খাবারদাবারের কোনো সমস্যা আছে বলে মনে হলো না। তারা সবাই ভারতীয় সীমান্তের ওপাশেই হাসনাবাদ থেকে একই দিনে, একসঙ্গে এসেছে। তারা সেখানে গিয়েও ছিল একই সময়ে এবং ২২ দিন থাকার পর তারা একসঙ্গে ফিরে এসেছে। তাদের কেউই ভারতীয় রেশন কার্ড সংগ্রহ করতে সমর্থ হয় নি। আমি ২,০০০ লোকের জন্য স্কুলঘর ও পাশের বিল্ডিং মিলে তৈরী ক্যাম্পের দায়িত্বে নিযুক্ত লোকদের জিজ্ঞেস করলাম যে-লোকগুলো প্রকৃত অর্থে ভারতীয় সীমান্তের ওপাশে উদ্বাস্তু হিসেবে থাকে নি, তারা এখানে সাহায্য পাবার যোগ্য কিনা। তারা বলল, না।

সাতক্ষীরা থেকে আমি জেলাসদর খুলনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম। যাবার পথে আমি একটা সেতু দেখতে পেলাম যেটি কোনোমতে পুনঃনির্মাণ করা হয়েছে। দশ দিন আগে এক চোরাগুপ্তা হামলায় এটা বিধ্বস্ত হয়েছিল। অনুমান করা হচ্ছে মুক্তিফৌজ একাজ করেছে যারা আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে তাদের তৎপরতা চালাচ্ছে বলা শোনা যাচ্ছে। স্থানীয় লোকজন আমাকে জানালো, শুনে ভালোই লাগলো, ২৫ জন রাজাকার ব্রিজটির পাহারা দিচ্ছিল, কিন্তু প্রথম গুলির আওয়াজেই তারা পালিয়ে যায়। পরে রাজাকার হাই কমান্ডের সঙ্গে দেখা হলো তাকে এবিষয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করেন।

গত আদমশুমারির হিসেবে পুরো জেলায় লোকসংখ্যার পরিমাণ ৩০ লাখ। এরমধ্যে চার ভাগের এক ভাগ হয় নিখোঁজ, মৃত অথবা ভারতে পালিয়ে গেছে। স্থানীয় বেসামরিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে জেলার অর্ধেক জমি চাষ করা হয়নি। ঢাকায় ইস্যুকৃত সরকারী আদেশ মোতাবেক শান্তিকমিটি কর্তৃক নির্বাচিত ‘তত্ত্বাবধায়ক’-দের হাতে পরিত্যক্ত জমি, দোকান-পাট ও সম্পত্তি তুলে দেয়া হবে। বেসামরিক প্রশাসনের সাধারণ কাজকর্ম বন্ধ হয়ে আছে। খুলনা যখন ‘নিরাপদ’ ছিল তখন থেকেই সিনিয়র হিন্দু ম্যাজিস্ট্রেট রাজেন্দ্র লাল সরকার নিখোঁজ রয়েছেন। অনুমান করা যায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। সিনিয়র মুসলমান ম্যাজিস্ট্রেট চৌধুরী সানোয়ার আলীকে সেনাবাহিনী গ্রেফতার করেছে। তিনি এখন কোথায় আছে কেই বলতে পারে না। পুলিশ সুপার আব্দুল আকিব খন্দকাকে বদলি করা হয়েছে এবং ডিসি নূরুল ইসলাম খানকে বদলি করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে।

পূর্ব পাকিস্তানের প্রশাসনে চেয়ারবদলের যে খেলা চলে এ-হলো তারই অংশ। উল্লিখিত বাঙালি অফিসারদের খুব দ্রুততার সঙ্গে পরিবর্তন করা হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিযুক্ত ৩০০ কেরানির মধ্যে ৬৬ জন ছিল হিন্দু। তাদের মধ্যে কেবল দু-জন এপর্যন্ত টিঁকে আছেন; বাকিরা যদি বেঁচে থাকেনও স্বংক্রিয়ভাবে কর্মচ্যুত করা হয়েছে। আমি অনেক জায়গায় শুনলাম যে সংখ্যালঘু হিন্দুদের চাকরি দেবার সময় ‘কঠোর নিরাপত্তাজনিত বাছাই’ করা হয়ে থাকে এবং কালো তালিকা অনুসরণ করা হয়।

খুলনায় নৌবাহিনীর আক্রমণ

সরকারীভাবে ব্যাপারটা অস্বীকার করা হয়েছে। যাহোক গত ফেব্র“য়ারিতে একজন হিন্দু তরুণ অরবিন্দ সেন খুলনা প্রশাসনের একটি কেরানিপদের চাকরির জন্য ৬০০ জন প্রার্থীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে মৌখিক পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। গত সপ্তাহ পর্যন্ত সে বেকার ছিল, যদিও প্রশাসনে লোকবলের খুবই অভাব। খুলনা বেসামরিক প্রশাসনের কাজকর্ম খুবই ব্যাঘাত ঘটছিল কারণ সামরিকবাহিনীর লোকজন তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের জিনিস চেয়ে খবর পাঠাচ্ছিল। জেলা প্রশাসনের লঞ্চগুলো তারা খাদ্য বিতরণ, বন্যানিয়ন্ত্রণ এবং একই ধরনের কাজকর্মে ব্যবহার করতো (জেলার অর্ধেক জায়গায় পৌঁছতে জলপথ ব্যবহার করতে হয়)। কিন্তু সেনাবাহিনী লঞ্চগুলোতে এখন ৫০টি মেশিনগান স্থাপন করে নদীপথে টহল দিচ্ছে এবং ‘দুষ্কৃতিকারী’-দের খুঁজে বেড়াচ্ছে। বেসামরিক প্রশাসন জরুরি ভিত্তিতে লঞ্চগুলো ফিরে পেতে চাচ্ছে অথবা নতুন লঞ্চ খুঁজছে। কারণ তারা আশংকাজনক রিপোর্ট পেয়েছে যে কৃষকরা তাদের নিচু জমিকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় নিচু বাঁধ নির্মাণ করতে পারে নি। এখন লোনা পানি যদি এই জমিগুলোকে প্লাবিত করে তবে অনেক বছরের জন্য জমিগুলো চাষের অনুপযুক্ত হয়ে যাবে।

শহরের মাঝে পাকিস্তান নৌবাহিনীর একটি গানবোট পাকিস্তান রিভার সার্ভিসের একটি টাগবোটকে গোলার আঘাতে ডুবিয়ে দেয়। স্থানীয় নৌবাহিনীর প্রধান আলহাজ্জ্ব গুল জারিন আমাকে বলেন যে টাগবোটটিকে ডুবিয়ে দেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না, কারণ দুষ্কৃতিকারীরা এটা দখল করে ফেলেছিল এবং নৌবাহিনীর একটি জাহাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্যোগ নিচ্ছিল। স্থানীয় মাঝিরা বলল সাধারণ একজন ক্রু টাগবোটটিতে ছিল এবং পাল্টা জবাব দেবার কোনো সুযোগ সে পায় নি, ভীষণ শব্দ করে বোটটি নৌঘাঁটি থেকে আসছিল।

স্থানীয় শান্তি কমিটি ও রাজাকার হাই কমান্ড ‘স্বাভাবিকতা’ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সফল হয়েছে এমন কোনো নিদর্শনই পাওয়া যায় নি। গত মাসে এদের দু-জন সদস্য জেলা কাউন্সিলের ভাইস-চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার মোল্লা এবং খুলনা মিউনিসিপ্যালিটির ভাইস-চেয়্যারম্যান আব্দুল হামিদ মুখোশধারী সশস্ত্র ব্যক্তির হাতে নিহত হয়। গত এক মাসে ২১ জন স্থানীয় শান্তি কমিটির সদস্য নিহত হয়েছে। খুলনা হাসপাতালে বর্তমানে ছুরির আঘাতে আহত ১২ জনের চিকিৎসা চলছে। একটি অপারেশনে সক্রিয় থাকা অবস্থায় আমি একজন রাজাকার কমান্ডার আব্দুল ওয়হাব মহলদার-এর সঙ্গে কথা বলি। তার মতে বিগত কয়েক সপ্তাহে খুলনায় অন্তঃত ২০০ জন রাজাকার ও শান্তিকমিটির সদস্য নিহত হয়েছে। মহলদার বলেন তার নিজের গ্রুপ দু-জন ‘দুষ্কৃতিকারী’-কে হত্যা করেছে।

পুলিশের কাছে এরকম তথ্য আছে যে দু-জন স্কুলশিক্ষককে কোনো আগাম হুঁশিয়ারি না দিয়েই হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ এধরনের মামলাগুলো পরিচালনা করতে পারছে না কারণ সামরিক এরকম প্রজ্ঞাপন আছে যে রাজাকারদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো সামরিক বাহিনীই তদন্ত করবে। খুলনা বেসামরিক পুলিশ একারণে অবাঙালি শান্তিকমিটি সদস্য মতি উল্লাহর বিরুদ্ধে তদন্ত পরিচালনা করতে পারছে না; সেনাবাহিনী শহরের ‘নিরাপত্তা’-র দায়িত্ব নেবার আগের দিন তার কাছে বিস্ফোরক দ্রব্য পাওয়া গিয়েছিল। এর আগে উল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল নির্যাতন ও হুমকি প্রদর্শনের মাধ্যমে অর্থ আদায়ের অভিযোগ ছিল। কিন্তু শান্তিকমিটির দায়িত্ব পাবার পর তার জামিন হয়ে যায়। তার বাড়ির পেছনে একদিন বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়; প্রতিবেশীদের অভিযোগ অনুসারে দাঙ্গার সময় ব্যবহারের জন্য সে ডিনামাইট জোগাড় করে রাখছিল। তার মন্দ চরিত্রের জন্য তাকে বন্দুকের লাইসেন্স নেবার জন্য বলা হলে সে তা নিতে অস্বীকার করে। পুলিশ তাকে সন্ত্রাসী ‘গুণ্ডা’ হিসেবেই জানে।

গণ্ডগোলে ও সেনাবাহিনীর ‘নিরাপত্তা’ অভিযানে ঠিক কতজন লোক মারা গেছে তা আমি শেষ পর্যন্ত স্থির করতে পারলাম না। তিন দিনের কারফিউয়ে ঘরে বন্দি একজন ম্যাজিস্ট্রেট জানালেন তার নদীপার্শস্থ বাড়ি থেকে তিনি, অভিযানের চূড়ান্ত পর্যায়ে, দশ মিনিটের মধ্যে ৪৮টি লাশ ভেসে যেতে দেখেছেন। শহরের অনেক এলাকাই আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, কর্তৃপক্ষের ভাষায় এহলো বস্তি নির্মূল অভিযান। খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলগামী রাস্তার দু-পাশে এক মাইল জুড়ে সবকিছু সম্পূর্ণ ধ্বংস করা হয়েছে।

কর্নেল শামস্ আমাকে জানান বিদ্রোহীদের সঙ্গে তার একটা জোর লড়াই হয়েছে, কিন্তু তিনি কখনোই ভারী অস্ত্র ব্যবহার করেন নি। তিনি বলেন ঘরবাড়িগুলোতে বড়ো বড়ো আঘাতের চিহ্ন হয়েছে দুষ্কৃতিকারীদের পেট্রোলবোমা ব্যবহারের কারণে। কর্নেল শামস্ নয়, অন্য একটি সেনা-সূত্র আমাকে জানায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কোনো হত্যাকাণ্ড ঘটেনি, মাত্র সাতজন আহত হয়েছে। সেনাঅভিযানের কালে খুলনা হাসপাতালে গুলির আঘাতে ১৮৪ জন, ছুরিকাঘাত ও বেয়নটের আঘাতে ৭০ জন ভর্তি হয়। লড়াইয়ে বাঙালিদের হাতে যেমন অবাঙালি বিহারীরা নিহত হয়েছে, অবাঙালিদের হাতেও বাঙালিরা নিহত হয়েছে। আর সেনাবাহিনীর গণহত্যা তো রয়েছেই। কিন্তু অবস্থা দেখে মনে হয় এদের মধ্যে কেবল সেনাবাহিনীরই গুলি করার ক্ষমতা রয়েছে। যেকথাটা কখনও নাও জানা যেতে পারে, তা হলো, হতাহত বা ধ্বংসযজ্ঞের কোনো সরকারী তদন্ত হচ্ছে না। অন্যদিকে পাকিস্তান পুলিশকে প্রতিটি গুলির জন্য লিখিত রিপোর্ট রাখতে হয় এবং গুলিটা করতে হয় ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে।

এমনকি মংলা বন্দরে কী ঘটেছে তাও অস্পষ্ট। বন্দরঘেঁষা ঘরবাড়ি ও বাজারের দোকানপাট পোড়ানো হয়েছে। বন্দরের পাশের ইটের দালানগুলোতে গোলার আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। স্থানীয় পুলিশের প্রধান সাবইন্সপেক্টর হাদি খান একজন অবাঙালি। গত মাসে তার প্রমোশন হয়েছে এবং এধরনের পদে আসার জন্য যে পরীক্ষায় পাশ করতে হয়, তাকে সেধরনের কোনো পরীক্ষাই দিতে হয়নি। আমার দেখা অপেক্ষাকৃত বেশি মারাত্মক এই ধ্বংসযজ্ঞ সম্পর্কে তিনি বললেন, বাজারের কোনো দোকান থেকে লণ্ঠন উল্টে বা ওরকম কিছু হয়ে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। কিন্তু পিএনএস তিতুমীর-এর কমান্ডার জারিন আমাকে বললেন: ”মংলায় দুষ্কৃতিকারীদের সঙ্গে জোর লড়াই হয়েছে। রাস্কেলগুলো আমাদের বিরুদ্ধে হাতবোমা নিয়ে যুদ্ধ করতে এসেছিল। কিন্তু গোলা নিক্ষেপের সময়ই তা বিস্ফোরিত হয় এবং অর্ধেক এলাকা পুড়ে যায়।”

স্মৃতিচারণ করে কমান্ডার হেসে উঠলেন। নদীর পাশের ভবনগুলোতে গোলার চিহ্নের কোনো ব্যাখ্যা তিনি আমাকে দিতে পারলেন না। মংলায় আমি এবিষয়ে আর বেশি কিছু অনুসন্ধান করতে পারলাম না কারণ আমার ‘নিরাপত্তা’-র জন্য আমার সঙ্গে সবসময় দু-জন সৈনিক ঘুর ঘুর করছিল। তারা আমার সঙ্গে আঠার মতো লেগে ছিল এবং স্থানীয় জনগণ এজন্য মুখ খুলতে পারছিল না।

ঘটনাবলী সম্পর্কে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দেয়া অদ্ভূত সব ব্যাখ্যা আরও শুনে যাওয়া আমার কাছে ক্লান্তিকর ঠেকছিল। উদ্বাস্তুদের ফিরে আসা প্রসঙ্গে বলা যায় কেবল অতি সাহসী এবং অতি বোকা লোকই এই মুহূর্তে দেশে ফিরে আসতে চাইবে এবং কেউ যদি ফিরেও আসে তবে তাকে স্বাভাবিক অভ্যর্থনা জানানো হবে কিনা সেব্যাপারে খুবই সন্দেহ আছে। কেবল ভারত ও পাকিস্তানের যৌথ উদ্যোগই উদ্বাস্তুদের ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেরকম হবার কোনো সম্ভাবনা নেই।

আরও আশংকার কথা, শান্তিকমিটি ও রাজাকারদের দাপটে পূর্ব পাকিস্তানের দক্ষ ও আন্তরিক বেসামরিক প্রশাসন ক্রমশ ক্ষমতাহীন হয়ে পড়েছে; অন্যদিকে কারও কাছে দায়বদ্ধ নয় এরকম ভাড়াটে ইনফরমার, মৌলবাদী ও গুণ্ডাপাণ্ডাদের শাসন চলছে। দীর্ঘকাল আগে উত্তরপশ্চিম সীমান্তে ব্রিটিশরা গ্রাম জ্বালিয়ে, গুলি করে যে জনগণকে হত্যা করে শান্তিপ্রতিষ্ঠার যে কায়দা প্রদর্শন করেছিল সেই পদ্ধতি এই জনবহুল ও শান্তিপূর্ণ পূর্ব পাকিস্তানে আমদানি করা হয়েছে। হিটলার ও মুসোলিনির রাজনৈতিক পদ্ধতি বরং কম ক্ষতিকর হতো।

রাজাকারদের তালিকা

ঢাকা বিভাগ

ঢাকা জেলা
রাজাকার আকবর- শাঁখারী বাজার, ঢাকা
রাজাকার তোতা মিয়া- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
রাজাকার ঈমান আলী- রায়েরবাজার, ঢাকা
রাজাকার হেদায়েত উল্লাহ (মৃত)- রায়েরবাজার, ঢাকা

গাজীপুর জেলা
রাজাকার আলাউদ্দীন-গ্রাম-মুদাফা, থানা-টঙ্গী, গাজীপুর
রাজাকার আওয়াল- জয়দেবপুর, গাজীপুর
রাজাকার এমপি নওয়াব আলী- জয়দেবপুর, গাজীপুর
রাজাকার হাকিম উদ্দীন- মাধববাড়ি, জয়দেবপুর, গাজীপুর
রাজাকার মজিব- মাধববাড়ি, জয়দেবপুর, গাজীপুর
রাজাকার মনু- মাধববাড়ি, জয়দেবপুর, গাজীপুর

টাঙ্গাইল জেলা
রাজাকার আনিস-ছাব্বিশা, ভূয়াপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার সাজু-কালামাঝি, মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার মওলানা লুৎফর- কালামাঝি, মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার শাজাহান- কালামাঝি, মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার রশীদ- কালামাঝি, মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার সামাদ- কালামাঝি, মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার দুদু মিয়া- কালামাঝি, মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার মনসুর- মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার আকবর (মৃত)- মধুপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার মাহেবুল- মির্জাপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার মাওলানা ওয়াদুদ- মির্জাপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার মকবুল হোসেন-ছাব্বিশা, ভূয়াপুর, টাঙ্গাইল
রাজাকার রফিক–ছাব্বিশা, ভূয়াপুর, টাঙ্গাইল
মওলানা আশরাফ আলী-ছাব্বিশা, ভূয়াপুর, টাঙ্গাইল

ময়মনসিংহ জেলা

ময়মনসিংহ সদর
মরহুম ভূলামিয়া- হেজবুল্লাহরোড, ট্রাকপট্রি, ময়মনসিংহ
রাজাকার মুন্সেফ মিয়া।
রাজাকার তৈয়ব।
রাজাকার চেয়ারম্যান জোবেদ ফকির।
রাজাকার আমির খান।
রাজাকার রজব আলী ফকির।
রাজাকার আবু বকর।
রাজাকার আবু বকর সিদ্দিক।
রাজাকার আবুল চেয়ারম্যান
রাজাকার শুকুর
রাজাকার কফিল উদ্দিন
রাজাকার আব্দুল হান্নান
রাজাকার আহম্মদ আলী
রাজাকার আমছর উদ্দিন
রাজাকার আরমান
রাজাকার বংগা
রাজাকার খলিল
রাজাকার আজিম উদ্দিন

নান্দাইল
রাজাকার আব্দুল গফুর- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার আঃ মতিন ভুঁইয়া- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার জসিমউদ্দিন ভুঁইয়া- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার শাহেদ আলী- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার আবদুল কুদ্দুস- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার আবদুল মন্নাফ- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার খোরশেদ খান- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার ইসমাইল হোসেন- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার সিদ্দিক- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার হাফিজদ্দিন- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার খলিলুর রহমান- নান্দাইল থানা, ময়মনসিংহ

ফুলপুর থানা
রাজাকার আবুল চেয়ারম্যান, সাং-বাশাটি, ১ নং ছনধরা ইউনিয়ন, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার শুকুর, সাং-বাশাটি, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার কফিল উদ্দিন, সাং- ছনধরা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আরমান, সাং ছনধরা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার বংগা, সাং ছনধরা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার খলিল, সাং-ছনধরা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুল হান্নান, সাং ছনধরা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আহম্মদ আলী, সাং-লাউয়ারী, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকারআমছর উদ্দিন সাং ছনধর, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আজিম উদ্দিন সাং লাউয়ারী, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার একেএম শামসুল হুদা সুরুজ মিযা মৃত, গোদারিয়া স্পেশাল রাজাকার কমান্ডার
রাজাকার একেএম রফিকুল হুদা, মুন মিয়া, মৃত, গোদারিয়া রাজাকার
রাজাকার জবেদ ফকির, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আঃ রশিদ, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আঃ আজিজ, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আঃ আজিজ সরকার রূপসী, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার হারেজ আলী পুলিশ ফুলপুর থানা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আবু বক্কর, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আ: মোতালেব, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আনসার মোতালেব, কাকনী, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আফতাব আলী চেয়ারম্যান মৃত, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত আইয়ুব আলী, গ্রাম-বাঁশটি, দালাল আইনে মৃত্যদন্ড প্রাপ্ত অপরাধী, থানা-ফুলপুর
রাজাকার মওলানা এরশাদ উল্লাহ, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মওলানা আবুল কাশেম বালিয়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আবুল কাশেম কাতুলী, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার ওমর আলী খাঁ, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার অধ্যাপক রফিক উদ্দিন, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মওলানা দৌলত আলী মৃত, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার কুখ্যাত বশিরউদ্দীন ওরফে (বশির মেকার) বালিয়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মোঃ হারুন অর রশিদ স্বাস্থ্য সহকারী পরিদর্শক, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার গোলাম মুর্তজা, বালিয়াগুথানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার এটিএম মোস্তফা, বালিয়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আ: মোতালেব, আমুয়াকান্দা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত আফরোজ, আমুয়াকান্দা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আঃ কুদ্দুস, আমুয়াকান্দা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মমিন উদ্দিন তালুকদার, নলদিঘী, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার একেএম রফিকুল হুদা, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মুনমিয়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার জৈমত চেয়ারম্যান চরপাড়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার হাফিজ উদ্দিন চরপাড়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার হাফিজ উদ্দিন বিএসসি গোদারিয়া, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আজম আলী চেয়ারম্যান ইমাদপুর, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার জোনাব আলী চেয়ারম্যান রাইমগঞ্জ, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার শাসছুল হক ওরফে হক চেয়ারম্যান চরশাশাঘাট, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার চেয়ারম্যান জোবেদ ফকির- ফুলপুর থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার আমির খান- ফুলপুর থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার রজব আলী ফকির, ফুলপুর থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার আবু বকর সিদ্দিক- ফুলপুর থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার মুন্সেফ মিয়া- ফুলপুর থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার তৈয়ব- ফুলপুর থানা, ময়মনসিংহ
রাজাকার আঃ আজিজ, থানা-ফুলপুর, জেলা-ময়মনসিংহ
হালুয়াঘাট থানা
রাজাকার মো: শামছুল ইসলাম (শামসু খলিফা), থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার তাজী মামুদ, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার মোঃ মোফাজ্জল হোসেন খাঁ, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার মোঃ আব্দুল কাশেম সিকদার, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার মোঃ রুহুল আমিন, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার হযরত আলী, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার সাইফুর ইসলাম (ভেন্ডার ও দলিল লেখক), থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার আমীর আলী, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার সুলতান খা, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার মোঃ আবুল কাশেম সিকদার, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার কমান্ডার আজিজুল ইসলাম, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুল হাই, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মাওলানা দৌলত আলী, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মাওলানা গিয়াস উদ্দিন, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-বসির মেকার, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-রজব আলী ফকির, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-আলী হোসেন, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মোঃ হরমুজ আলী, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মোঃ মোফাজ্জল হোসেন খাঁ, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-রমজান আলী, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-আকরাম হোসেন, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-সুলতান খাঁ সাং-উত্তর খয়ড়াকুড়ি, থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-মোসলেম খালিফা সাং- উত্তর খয়রাকুড়ি, থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-মোঃ আবুল কাশেম সিকদার সাং-বালিপাড়া, থানা-হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মোঃ আজিজুল ইসলাম, সাং-কতলমারি, পোঃ-গাজীরভিটা, থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-মোঃ হরমুজ আলী, পিতা- মৃত গেন্দু শেখ, সাং-লামুক্তা, পোঃ-গাজিরভিটা
রাজাকার-রিয়াজ উদ্দিন (মৃত), সাং-মনিড়া, পোঃ + থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-দেওয়ান, পোঃ + থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-আলী, পোঃ + থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-আবু, পোঃ + থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-সাইফুল ইসলাম ভেন্ডার (মৃত) সাং-সুমনিয়াপাড়া, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আঃ হেকিম (মৃত) সাং-মনিকুড়া, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-নুরুল ইসলাম (নুরু) সাং-তেলিখালী, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আঃ মতিন, পিতা মৃত আরফান আলী মুন্সী, সাং-ইসলামপুর, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-রমজান আলী, পিতা মৃত ওয়াহেদ আলী, সাং-ইসলামপুর, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আকরাম হোসেন, পিতা মৃত-মফিজউদ্দিন মুন্সী, সাং-ইসলামপুর, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আব্দুল বারেক (মৃত), পিতা- চান্দু মিয়া, সাং-ইসলামপুর, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-হেদায়েত উল্লাহ, সাং-ইসলামপুর, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-মোঃ আব্দুল হাই, সাং-ভূবনকুড়া, থানা-হালুয়াঘাট
রাজাকার-সৈয়দ মনাহাজী, সাং-দারিণগুয়া, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-মোঃ শামছুল ইসলাম খলিফা, সাং-বীরগুছিনা পোঃ ধারাবাজার, থানা হালুয়াঘাট।
রাজাকার-তোজীমাসুদ, পিতা-জয়দরগট, সাং-মাঝিয়ালী, পোঃ-ধারাবাজার, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-মীর হোসেন, পিতা (মৃত), ফেলি শেখ, সাং-মাঝিয়ালী, পোঃ-ধারাবাজার,
রাজাকার-মোঃ মোফাজ্জল হোসেন খাঁ, পিতা-আরমান আলী খাঁ, সাং-মাঝিয়ালী, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আমজাদ আলী, পিতা-তাসির উদ্দিন, সাং-ধারা, পোঃ-ধারাবাজার, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-হারেজ আলী, পিতা-হাসেন আলী, সাং-ধারা, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আরেজ আলী, পিতা-কিওতা শেখ, সাং-ধারা, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-সামছু (মৃত), পিতা-জারু শেখ, সাং-ধারা, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-শরাফ উদ্দিন, পিতা-ফটিক খাঁ, সাং-মাঝিয়ালী, পোঃ-ধারা বাজার, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আরমান, পিতা-লহরখাঁ, সাং-মাঝিয়ালী, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আমির, সাং-সংরা, পোঃ-বাঘাইতলা, থানা-হালুয়াঘাট।
রাজাকার-আজমত আলী, পিতা-তাসিরউদ্দিন, সাং-ধারা বাজার,
রাজাকার-হারেজ আলী, পিতা-হাসেন আলী, সাং-ধারা,
রাজাকার-মারেজ আলী, পিতা-কিওতা শেখ, সাং-ধারা,
রাজাকার-সামছু, মৃত পিতা- জারু শেখ, সাং-ধারা,
রাজাকার-আব্দুর রউফ (ঠান্ডু ড্রাইভার) পিতা-মৃত কনে পিরন, সাং-দরিনগুয়া, পোঃ ধারাবাজার।
রাজাকার-মোঃ আব্দুল বারেক, পিতা-হাজী মোঃ খালেক, সাং-কয়রাহাটি (লালারপাড়) আওয়ামী লীগ ক্ষমতার সময় সভাপতি ছিল।
রাজাকার-মোঃ আজিজুল ইসলাম, সাং-কাতলমারী, পোঃ-গাজীরভিটা, থানা-হালুয়ঘাট।

গফরগাঁও থানা
রাজাকার মো: বাবুল হোসেন, পিতা-মৃত মফিজ উদ্দিন, গ্রাম-চরমছলন্দ, থানা-গফরগাঁও,
রাজাকার মো: শাহজাহান, পিতা-মৃত হজরত আলী, গ্রাম-সালটিয়া, থানা-গফরগাঁও,
রাজাকার মো: নূরুল হক খান, গ্রাম-পাতলাশী, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মৃত বাকু মেম্বার, পিতা-ছমির উদ্দিন, গ্রাম-পাতলাশী, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুল মজিদ, পিতা-মৃত আমীর উদ্দিন, গ্রাম-নিগুয়ারী, থানা-গফরগাঁও,
রাজাকার মৃত আব্দুল হেলিম মন্ডল, গ্রাম-কললী, থানা গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল, গ্রাম-কলনী, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মৃত ওয়াহেদ আলী প্রধান, গ্রাম-অললী, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মৃত আব্দুল হেলিম খান, গ্রাম-চাকুয়া, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মৃত তাজুল ইসলাম, গ্রাম-অললী, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মৃত আব্দুস সামাদ মাস্টার, সাং- অললী, শিক্ষক, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মৃত সিরাজ উদ্দিন আকন্দ, পিতা-আব্দুল বারেক আকন্দ, গ্রাম-পাতলাশী, থানা-গফরগাঁও।
রাজাকার আবুল কালাম, গ্রাম-সাদুয়া, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মাওলানা আব্দুল জব্বার, গ্রাম-চাকুয়া, থানা-গফরগাঁও, জেলা-ময়মনসিংহ।

মুক্তাগাছা থানা
রাজাকার-মৌলভী মনিরুজ্জামান, আর কে উচ্চ বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক।
রাজাকার-সুরুজ, গ্রাম-পাড়াটংগী, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার-চাঁনু, গ্রাম-পাড়াটংগী, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-এ এম ইজহারুল হক মাস্টার, আর কে উচ্চ বিদ্যালয়ে সাবেক প্রধান শিক্ষক
রাজাকার-ক্বারী আব্দুল কাদের, গ্রাম-দামপাড়া
রাজাকার-মানিক চৌধুরী, গ্রাম-মানকোন
রাজাকার-মো: আনছার উদ্দিন মাস্টার, পিতা- বাসু ফকির, গ্রাম-নন্দীবাড়ি
রাজাকার-হেলাল উদ্দিন, পিতা-মৃত জালাল উদ্দিন, গ্রাম-কুমারগাতা
রাজাকার-আজিজুল হক, পিতা-মৃত আব্দুল জব্বার, গ্রাম-কুমারসাতা।
রাজাকার-দানেশ আলী, গ্রাম-ঘোষবাড়ি
রাজাকার ডা. শামসুল আলম (আক্কেল আলী), গ্রাম-গোয়ারী, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-আব্দুস সাত্তার, গ্রাম-সোনারগাঁ, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-আলতাফ আলী (আলতা) গ্রাম-বেজবাড়ি, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার-মৃত আব্দুল হাই মৌলভী, গ্রাম-মহিষতারা, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত আবেদ আলী, গ্রাম-মহিষতারা, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার-জুলু, পিতা-মৃত আব্দুস সাত্তার, গ্রাম-লিচুতলা, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার-মো: আবুল বাশার (বাসায়েত), গ্রাম-লিচুতলা, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-আবু হানিফা, গ্রাম-মহিষতারা, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: চাঁন মিয়া, গ্রাম-তারটি, থানা-মুক্তাগাছা, জেলা-ময়মনসিংহ

ফুলবাড়িয়া থানা
রাজাকারের চীফ কমান্ডার-হাজী আজমত হোসেন, থানা-ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত আব্দুস সাত্তার মাস্টার, গ্রাম-চাঁদপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত হাসেন আলী, গ্রাম-জোরবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত নৈমদ্দিন, গ্রাম-ফুলবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: কলিম উদ্দিন, গ্রাম-ফুলবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: কলিম উদ্দিন, গ্রাম-ফুলবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত আফসার উদ্দিন, গ্রাম-ফুলবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-নৈইমদ্দিন, গ্রাম-ভালুকা, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার- মো: নুরুল ইসলাম, পিতা-নৈইমদ্দিন, গ্রাম-ভালুকা, থানা-ফুলবাড়িয়া,
রাজাকার-মো: হাবিবুর রহমান (হবি) গ্রাম-ভালুকা, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার- মো: কলিম উদ্দিন, গ্রাম-কোশমাইল, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত নুরুল আমিন, গ্রাম-কোশমাইল, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার- হাজী আজমত হোসেন, গ্রাম-পলাশিহাটা, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত হাতেম আলী, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-ডা. আবুল হোসেন, গ্রাম-ফুলবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত কাসুমিয়া, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-চান্দু মিয়া, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-আব্দুল খালেক, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: শহিদুল্লাহ মন্ডল, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: আব্দুস কুদ্দুস, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-সিরাজ আলী, গ্রাম-বাদিহাটি, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-চান্দু, পিতা-হাজী ইমান আলী, গ্রাম-নামাশ্রী, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত আ: হাই, গ্রাম-নিশ্চতপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: আ: খালেক, গ্রাম-নিশ্চিতপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মৃত শাহান আলী, গ্রাম-নিশ্চিতপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-হাজা ডাকাত (আজাহার), গ্রাম-নিশ্চিতপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-আ: সালাম, গ্রাম-নিশ্চিতপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-নুরু ডাকাত, গ্রাম-নিশ্চিতপুর, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মাওলানা আব্দুস সামাদ, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: আব্দুস সামাদ, গ্রাম-দণিপাড়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: আশরাফ আলী, গ্রাম-দণিপাড়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মো: মালেক মুন্সী, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মোবারক আলী মগা গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-মোহাম্মদ আলী, গ্রাম-বাদিহাটি, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-আহাদ উল্লাহ, পিতা-কামিনী মন্ডল, গ্রাম-নাওগাঁও, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার-সৈয়রত উদ্দিন ড্রাইভার, গ্রাম-ফুলবাড়িয়া, থানা-ফুলবাড়িয়া, জেলা-ময়মনসিংহ

ভালুকা থানা
রাজাকার মৃত আতিক উল্লাহ চৌধুরী (ধনু মিয়া) গ্রাম-ধামচইর, থানা-ভালুকা, ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত বেলা খা, গ্রাম- মেদুয়ারী, থানা-ভালুকা
রাজাকার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সাবেক চেয়ারম্যান, সাং-খারুয়ারী, থানা-ভালুকা,
রাজাকার মো: আব্দুল হামিদ ক্বারী, গ্রাম-সাতেংগা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আবুল হাশেম, থানা-ভালুকা, ময়মনসিংহ। ভালুকা থানা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক
রাজাকার হেলাল উদ্দিন মন্ডল, পিতা-মোজাম্মেল হক, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার শামসুল হক ফকির পিতা-মেহের আলী ফকির, গ্রাম-খারুয়ারী, থানা-ভালুকা
রাজাকার খোকন মেম্বার গ্রাম-ভালুকা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মোঃ নজরুল ইসলাম মাস্টার (কানকাটা) থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত আব্দুল মান্নান (কানকাটা) থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মো: আব্দুল মজিদ শেখ (কানকাটা) থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুল লতিফ (কানকাটা), গ্রাম-কাঠালী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুস শহিদ মাস্টার, পিতা-জরিফ খা, গ্রাম-কাঠালী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত শহর আলী মাস্টার, গ্রাম-কাঠালী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার মাঈনউদ্দিন (সাংবাদিক) গ্রাম-সাতেংগা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ।
রাজাকার আব্দুল হাই, পিতা-ময়না, গ্রাম+থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আবুল হাশিম, পিতা-ময়না, গ্রাম+থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত আজমত আলী, গ্রাম-বান্দাবর, গ্রাম-কাঠালী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত হামিদুল্লাহ, গ্রাম-আউলিয়াচানা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত ছুমে, গ্রাম- ডাকাতিয়া, গ্রাম-কাঠালী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার শাদউল্লাহ, গ্রাম- আউলিয়া চালা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মাওলানা মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, গ্রাম-ক্ষুুরধর, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আবুল হোসেন, গ্রাম-ক্ষুরধর, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার দুলা মল্লিক, গ্রাম-গয়ারী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মফিজ উদ্দিন (চেয়ারম্যান), গ্রাম-ভালুকা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত তাহের আলী (চেয়ারম্যান) থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত কালিমুল্লাহ মাস্টার, গ্রাম-পাঁচগাঁও, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত সিদ্দিক মাস্টার, গ্রাম-পাঁচগাঁও, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার ছাবেদ আলী ফকির, গ্রাম কাতলা বাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার শাহ নাজিম, গ্রাম-মিরকা, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার গোলাপ, পিতা-মৃত আব্দুর রশিদ, গ্রাম-থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুল আউয়াল, গ্রাম-খারুয়ারী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুর রাজ্জাক, পিতা-মৃত আব্দুর রহিম, গ্রাম-খারুয়ারী, থানা-ভালুকা,
রাজাকার বাদশা, গ্রাম-মল্লিকবাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত হোসেন আলী মুন্সী, গ্রাম- মল্লিক বাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মোসাম্মৎ মরিয়ম আক্তার, স্বামী মৃত তাহের আলী, গ্রাম+থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত হেকমত, গ্রাম-মল্লিক বাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আব্দুল, গ্রাম-মল্লিকবাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আহমদ আলী পাগল, গ্রাম-মল্লিকবাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত হাফিজ উদ্দিন, গ্রাম-মল্লিকবাড়ি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার আবু ছায়েদ (কানকাটা), গ্রাম-বাশি, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার মৃত আজমত দফাদার (কানকাটা) গ্রাম- ধানছইর, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ
রাজাকার কালু (কানকাটা) গ্রাম-মিদুয়ারী, থানা-ভালুকা, জেলা-ময়মনসিংহ

ত্রিশাল থানা
মোহাম্মদ ফজলুল হক খান, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ।
মৃত ওয়াজেদ আলী, গ্রাম-ত্রিশাল চরপাড়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ।
মৃত ভোলা মিয়া, গ্রাম-কুমারিয়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
মৃত আব্দুল মোতালেব, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
হুরমত আলী, গ্রাম-চিকনা, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
চাঁন মিয়া, গ্রাম-ত্রিশাল বাজার, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
উসমান আলী, গ্রাম-ত্রিশাল বাজার, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
মোঃ আদিল সরকার (চেয়ারম্যান), থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ,বর্তমানে বিএনপি নেতা।
মোহাম্মদ আনিছুর রহমান (মানিক), গ্রাম-মান্দাটিয়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ।
আব্দুর রাজ্জাক, গ্রাম-কোনাবাড়ি, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
আলতাফ আলী, গ্রাম-ত্রিশাল নামাপাড়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
হাজী আব্দুল হাই, গ্রাম-ত্রিশাল উজান পাড়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ।
আব্দুল মোতালেব, পিতা-মৃত হাতেম আলী মুন্সী, গ্রাম-ত্রিশাল নামাপাড়া, থানা-ত্রিশাল,
আব্দুল ওয়াহাব, পিতা-মৃত আঃ সামাদ সরকার, গ্রাম-ত্রিশাল, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
হাসমত আলী, পিতা-মৃত ফজর আলী, গ্রাম-ত্রিশাল চরপাড়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
ইয়াকুব আলী, পিতা-মৃত রজব আলী, গ্রাম-ত্রিশাল চরপাড়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
আব্দুর রশিদ, পিতা-মৃত রুস্তম আলী, গ্রাম- ত্রিশাল চরপাড়া, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
মৃত নওয়াব আলী সরকার, গ্রাম-দূর্গাপুর, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ
মোহাম্মদ আনসার আলী, গ্রাম-পোড়াবাড়ি, থানা-ত্রিশাল, জেলা-ময়মনসিংহ।

শেরপুর জেলা

শেরপুর সদর
রাজাকার-শাহজাহান চৌধুরী, সাং- রাঙসা শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার-মোজাম্মেল চৌধুরী মৃত সাং- রাঙসা শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার- প্রফেসর আব্দুস সাত্তার মৃত শেরপুর সরকারী কলেজ, শেরপুর
রাজাকার- মতিউর রহমান (মতি চেয়ারম্যান) সাং-নয়াআনী বাজার, শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার- সামেদুল হক মৃত সাং- নারায়নপুর, শেরপর টাউন, শেরপুর
রাজাকার- জয়নাল আবেদীন মুক্তার মৃত, সাং- খরমপুর, শেরপর টাউন, শেরপুর।
রাজাকার-কামাল টাইপিস্ট, পিতা- জয়নাল আবেদীন, সাং খরমপুর, শেরপর টাউন, শেরপুর।
রাজাকার-এডভোকেট শামসুল হুদা, সাং খরমপুর, শেরপুর টাউন, শেরপুর।
রাজাকার-আলী আজম মাস্টার, সাং- খরমপুর, শেরপুর টাউন, শেরপুর।
রাজাকার- এডভোকেট আমিনুল ইসলাম, সাং- খরমপুর, শেরপুর টাউন, শেরপুর।
রাজাকার- সৈয়দ আহম্মদ চেয়ারম্যান, সাং-চাপাতলী, শেরপুর টাউন, শেরপুর।
রাজাকার- মিলিটারী নাসির উদ্দিন মৃত, সাং- খরমপুর, শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার- সালফেট মজিবর মৃত সাং- খরমপুর, শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার-জিয়ারত আলী খান, সাং-সুর্য্যদী, থানা+জেলা- শেরপুর
রাজাকার- মকবুল হোসেন, নবীনগর, শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার- আঃ হামিদ চেয়ারম্যান মৃত, সাং-বাজিতখিলা, শেরপুর টাউন, শেরপুর
রাজাকার-সাখাওয়াত হোসেন মৃত, পিতা-আফছার উদ্দিন, সাং-রঘুনাথপুর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ আবুল হোসেন সরকার, সাং- নামা হাওড়া, থানা+জেলা-শেরপুর
রাজাকার-জমশেদ আলী মেম্বার, সাং-হাওড়া ভোটপাড়া, থানা+ জেলা-শেরপুর
রাজাকার-এসহাক আলী, সাং- সাপয়ারী, থানা+জেলা-শেরপুর।
রাজাকার-জোনাব আলী মৃত, সাং-তারাকান্দী, থানা+জেলা-শেরপুর।
রাজাকার-শুকুর মাসুদ মৃত, সাং-তারাকান্দী, থানা+জেলা-শেরপুর।
রাজাকার-মহেজউদ্দিন মেম্বার, সাং-তারাকান্দী, থানা+জেলা-শেরপুর
রাজাকার-মোবারক হোসেন, সাং + ইউনিয়ন-গাজীর খামার, থানা+জেলা-শেরপুর
রাজাকার-মহেজউদ্দিন মাস্টার, সাং- গাজীরভিটা, থানা+জেলা-শেরপুর
রাজাকার-মোঃ ইয়াদ আলী খাঁন, গ্রাম- সূর্য্যদী, থানা-শেরপুর সদর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ জুনাব আলী, গ্রাম- তারাকান্দি, থানা-শেরপুর সদর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ আবুল কাশেম, গ্রাম- আলিনাপাড়া, থানা-শেরপুর সদর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ সোহাবাজ আলী, গ্রাম- আলিনাপাড়া, থানা-শেরপুর সদর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ জয়নাল মিয়া, গ্রাম- চরসাপমারী, থানা-শেরপুর সদর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ ইসহাক, গ্রাম- সাপমারী, থানা-শেরপুর সদর, শেরপুর
রাজাকার-মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, গ্রাম- রঘুনাথপুর, থানা+ জেলা-শেরপুর

নালিতাবাড়ি থানা
রাজাকার-মোঃ আঃ রহমান হাজী, পিতা- হাছেন আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-আকরামুজ্জামান, পিতা- হাছেন আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ মালেক, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ হান্নান, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ হাই, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ বারিক, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আওয়াল, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাবিবউল্লাহ, পিতা- হাজী শামছুদ্দিন (সুফী), গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-মোতালেব, পিতা- হাজী শামছুদ্দিন (সুফী), গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-আবদুল্লাহ, পিতা- হাজী শামছুদ্দিন (সুফী), গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-আসাদুল্লাহ, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ রাজ্জাক, পিতা-মেহের আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ রেজ্জাক, পিতা- আঃ কাদির, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার -সিরাজ, পিতা- খলিলুর রহমান, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ইদ্রিস আলী, পিতা-ছৈয়দ আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রিয়াজ উদ্দিন, পিতা- খলিলুর রহমান, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মান্নান, পিতা- নজর আলী, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আফছার আলী, পিতা- আতাবদ্দিন, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রহিম, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রশিদ, গ্রাম-গোবিন্দনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-নুর মোহাম্মদ, পিতা-আঃ হাকিম ডাক্তার, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জামান উদ্দিন, পিতা- আঃ হাকিম ডাক্তার, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হুছেন আলী, পিতা- আইনুদ্দিন মুন্সী, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জৈনদ্দিন (জনু), পিতা- তরু ফকির, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রহিম, পিতা- হামির উদ্দিন, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জমির উদ্দিন, পিতা- আবুল হুসেন, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ছাত্তার, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রজব আলী, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ফজু, গ্রাম-ছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-চাঁন মিয়া, গ্রাম-নামাছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মান্নান, পিতা- আবেদ আলী, গ্রাম-নামাছিটপাড়া থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ছালাম, পিতা- শরাফত, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কাদির, পিতা-ছৈয়দ আলী, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-দুদু, পিতা- শামছুদ্দিন ডাক্তার, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আজাদ, পিতা- ছাবেদ আলী, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রশিদ, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আক্কাছ আলী চেয়ারম্যান, পিতা- ছাবেদ আলী, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-ইছব আলী মুন্সী, পিতা-জৈধর আলী, গ্রাম- মোগানিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ আজিজ, পিতা- মহর, গ্রাম- কাপাশিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আকবর আলী, পিতা- আর মামুদ, গ্রাম- বনপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-খায়রুল (খলিলুর), পিতা- মহর আলী, গ্রাম- কাপাশিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আব্দুল গফুর, পিতা- রহমত উল্লা, গ্রাম- কাপাশিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-শামছদ্দিন, পিতা- ওছিমদ্দিন, গ্রাম- কাপাশিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আবুল বাশার, পিতা- আঃ আজিজ, গ্রাম- কাপাশিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-শামছদ্দিন, পিতা- নছিমদ্দিন, গ্রাম- কাপাশিয়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-পাঞ্জর আলী, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম- বাথুরারকান্দা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মালেক, পিতা- ডিবু শেখ, গ্রাম- বাথুরারকান্দা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মোফাজ্জল ভেন্ডার, পিতা- সিরাজুল হক, গ্রাম- বাইটকামারী, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-জুলহাস উদ্দিন, পিতা-মোহাম্মদ আলী, গ্রাম- বাইটকামারী, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-লতিফ, পিতা- বছির উদ্দিন, গ্রাম- বাইটকামারী, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ রহমান, গ্রাম- কোন্নগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাশমত আলী, গ্রাম- কোন্নগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আনছারুল হক, পিতা- মুনছুর আলী, গ্রাম- কোন্নগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আমীর আলী, পিতা- আহম্মদ আলী, গ্রাম- রানীগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মনির, পিতা- জিন্নত আলী, গ্রাম- রানীগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-বাতেন, পিতা- জিন্নত আলী, গ্রাম- রানীগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ রহিম, পিতা- আহম্মদ, গ্রাম- রানীগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আবু বকর, পিতা- আহম্মদ আলী, গ্রাম- রানীগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আবু সাইদ, পিতা- আইনুদ্দিন, গ্রাম- রানীগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রইছদ্দিন বাইন্না, পিতা- আউনুদ্দিন, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ লতিফ, পিতা- আউনুদ্দিন, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জামাল উদ্দিন, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মোকাজ্জল হোসেন, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ছোবনি (দুদু), পিতা- মহর হাজী, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হুসেন আলী, পিতা- ছফুর উদ্দিন, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আকিতুল্লা, পিতা- হাছেন আলী, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাছেন আলী (কোচা), পিতা- সাহেব আলী, গ্রাম- কালিনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হুরমুজ আলী, পিতা- নছর দেওয়ানী, গ্রাম- বাঘবেড় আখড়াপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-অহেদ আলী, পিতা- রহমত আলী, গ্রাম- শিমুলতলা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মোহাম্মদ উল্লা, পিতা- আতর আলী মুন্সী, গ্রাম- শিমুলতলা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-নবী হুসেন, পিতা- জামাল উদ্দিন, গ্রাম- শিমুলতলা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কালু, পিতা- মকবুল মেম্বার, গ্রাম- খালডাঙা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কাজিমদ্দিন, গ্রাম- খালডাঙা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আমজাত, পিতা- কফিল উদ্দিন, গ্রাম- চকপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-নুরা, গ্রাম- চকপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রফিজউদ্দিন দেওয়ান, পিতা- লালু মৃধা, গ্রাম- নালিতাবাড়ি বাজার, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-আজগর আলী খান, পিতা-জোনাব আলী খান, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-লিয়াকত, পিতা- ছয়ফল, গ্রাম- নালিতাবাড়ি বাজার, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-শামছুল হক, গ্রাম- গেরাপচা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আব্দুল করিম, পিতা- আশ্রাফ হাজী, গ্রাম- গেরাপচা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-দিল মামুদ, পিতা- উমেদ আলী, গ্রাম- ছালুয়াতলা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাছেন আলী, পিতা- বদন শেখ, গ্রাম- সোহাগপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-তোফাজ্জল, পিতা-কোরবান আলী, গ্রাম- চকপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ কাদির, পিতা- শরাফত আলী, গ্রাম- কেন্দুয়াপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-গোলাম মোস্তফা, পিতা- রাইসউদ্দিন তালুকদার, গ্রাম- সোহাগপুর, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-আঃ রহিম, পিতা- রিয়াজত আলী, গ্রাম- বারুয়াজানি, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ খালেক মাস্টার, পিতা- আহমদ আলী, গ্রাম- ঘাকপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আমজত আলী, গ্রাম- খাইলারা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মকবুল হোসেন, পিতা- ছামাদ আলী, গ্রাম- বেনুপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ কুদ্দুছ, পিতা- কুদ্রত আলী, গ্রাম- বনকুড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-রকিব, গ্রাম- বনকুড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কুদ্রত আলী, গ্রাম- বনকুড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ওসমান গণি, পিতা- তনিসেখ, গ্রাম- নন্নীউত্তর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ওলি মামুদ, পিতা- কমরউদ্দিন, গ্রাম- নিশ্চন্তপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-বিশু মিয়া, গ্রাম- বারমারী, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-সুরুজ চৌকিদার, গ্রাম- বারমারী, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ কাদির, পিতা- আঃ গফুর, গ্রাম- রাজনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হায়দর আলী, পিতা- নুর আলী, গ্রাম- চাঁদগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আলেপ উদ্দিন, পিতা- রইছ উদ্দিন, গ্রাম- রাজনগর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মকবুল হুসেন, পিতা- কাশেম আলী, গ্রাম- হাতীপাগার, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কালু, পিতা- ছফুর সরকার, গ্রাম- বইগাইচাপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ইসলাম, পিতা- ছফুর সরকার, গ্রাম- বইগাইচাপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ছফর উদ্দিন, পিতা- ওষন শেখ, গ্রাম- কেন্দুয়া পাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-তোফাজ্জাল, পিতা- শরাফত আলী, গ্রাম- নয়ারিল, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কাইয়ুম, পিতা-মোতালেব মেম্বার, গ্রাম- চাঁদগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-নজরুল ইসলাম, পিতা- রুস্তম আলী, গ্রাম- চাঁদগাঁও, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মহির উদ্দিন, পিতা- কাছুম শেখ, গ্রাম- কেন্দুয়াপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-নারা, পিতা- ইব্রাহিম, গ্রাম- গুজাবুড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-নুর মোহাম্মদ, গ্রাম- কিল্লাপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আলী, পিতা- লিলু, গ্রাম- বইগাচাপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ইনাতুল্লাহ, গ্রাম- বইগাচাপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাশেম, পিতা- ইমাম, গ্রাম- বইগাচাপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আবুল কালাম আজাদ, পিতা- শামছদ্দিন, গ্রাম- বইগাচাপুর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আবুল ফজল (আংগুর), পিতা-মোবারক উল্লাহ, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মোহাম্মদ হুসেন, পিতা- আমানুল্লাহ হাজী, গ্রাম- তারাগঞ্জ বাজার, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-সিরাজ, পিতা- আমানুল্লাহ হাজী, গ্রাম- তারাগঞ্জ বাজার, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জোয়াদ আলী, গ্রাম- নন্নী নয়াপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-মন্তাজ আলী, পিতা- জয়নদ্দিন, গ্রাম- নন্নী নয়াপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-সোহরাব, গ্রাম- বারমারী, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ হক, গ্রাম- নন্নীউত্তর, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জিয়ার উদ্দিন, গ্রাম- বন্দধারা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আহম্মদ আলী, পিতা- শহর আলী, গ্রাম- গুজাকুড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-জয়নাল আবেদীন, পিতা- আইনদ্দিন, গ্রাম- কয়ারপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-আঃ খালেক, পিতা- নইমদ্দিন, গ্রাম- কয়ারপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ময়জ উদ্দিন, গ্রাম- কয়ারপাড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-কুদ্রত আলী, পিতা-ছৈয়দ আলী, গ্রাম- গুজাকুড়া, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাবিলউদ্দিন, পিতা- নবাব আলী, গ্রাম- বাশকান্দা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ছোহরাব আলী, পিতা- আহম্মদ আলী, গ্রাম- বাশকান্দা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-গারো, পিতা- বসু, গ্রাম- বাশকান্দা, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-ময়জ উদ্দিন (৪ভাই), পিতা- মিরাজ আলী, গ্রাম- মরিচপুরান, থানা-নালিতাবাড়ি
রাজাকার-আঃ আজিজ, পিতা- আয়েন উদ্দিন, গ্রাম- ভোগাইরপাড়, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হজরত আলী, পিতা- ছবি শেখ, গ্রাম- ভোগাইরপাড়, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-সুরুজ আলী, পিতা- হজরত আলী, গ্রাম- ভোগাইরপাড়, থানা-নালিতাবাড়ি, শেরপুর
রাজাকার-হাজী আব্দুর রহমান, সাং-নালিতাবাড়ি বাজার,
রাজাকার- আজগর আলী খান, সাং-নালিতাবাড়ি,
রাজাকার-শহীদ নাজমুল আহসান, পিতা-মৃত সেকান্দার আলী
রাজাকার-মৃত আহসান আলী, সাং-বরোয়াজানী
রাজাকার-আলী হোসেন, পিতা-আব্দুল মোতালেব

জামালপুর জেলা

জামালপুর সদর
রাজাকার-নন্দ -সাং-বনপাড়া, জামালপুর শহর, জামালপুর।
রাজাকার-ইউসুফ মাস্টার সিংহেরজানি উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক
রাজাকার-প্রফেসর আব্দুল গণি সাং-ইকবালপুর, জামালপুর শহর, জামালপুর
রাজাকার-প্রফেসর আব্দুর রব, শিক্ষক, আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর
রাজাকার-মৃত অধ্যাপক আ: আজিজ শিক্ষক, আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর
রাজাকার-মৃত আমেজউদ্দিন চেয়ারম্যান, সাং-ফুলবাড়িয়া স্টেশন রোড, জামালপুর
রাজাকার-চান মিয়া, সাং-চাকারীপাড়া, জামালপুর শহর
রাজাকার-সুলেমান, সাং-কাটারীপাড়া, জামালপুর
রাজাকার-মৃত হানু মৌলভি, সাং-পলিশা, জামালপুর, পৌরসভা জামালপুর।
রাজাকার-নূরুল হক মাস্টার, পিতা ময়েজ উদ্দিন মন্ডল, সাং-জঙ্গলপাড়া, পো: বেলটিয়া, জামালপুর
রাজাকার-কাজী আব্দুল রহিম, সাং-বেলটিয়া, জামালপুর পৌরসভা, জামালপুর

নেত্রকোনা জেলা

নেত্রকোনা সদর
প্রভাবশালী দালাল-মওলানা মঞ্জুরুল হক
রাজাকার-খোরশেদ আলী চৌধুরী
প্রভাবশালী দালাল-মওলানা ফজলুল করিম
রাজাকার-মওলানা ফজলুল করিম, থানা-নেত্রকোনা।
রাজাকার-মওলানা আব্দুল খালেক মাস্টার, সাং-কুনিয়া, থানা-নেত্রকোনা,
মরাজাকার- ডাঃ আব্দুর রেজ্জাক, সাং-সুতারপুর, থানা-নেত্রকোনা
রাজাকার-খোরশেদ আলী চৌধুরী, সাং-সোনাজুর, নেত্রকোনা।
রাজাকার-মৃত নূরুল আমিন মাস্টার, থানা-নেত্রকোনা সদর।
রাজাকার-ফারুখ আহমেদ, থানা-নেত্রকোনা সদর।
রাজাকার-রিয়াজ উদ্দিন চেয়ারম্যান, সাং-বালি, থানা-নেত্রকোনা সদর।
রাজাকার-আমীর আলী খান পাঠান, থানা-নেত্রকোনা সদর।
রাজাকার-নোয়াব আলী আকন্দ, থানা-নেত্রকোনা সদর।
রাজাকার-নাবালক মিয়া, সাং-মদনপুর, থানা নেত্রকোনা সদর
রাজাকার-মৃত অছিম উদ্দিন শেখ, সাং-আরামবাগ, থানা-নেত্রকোনা সদর।
রাজাকার-শেখ নজমুল হোসেন, নেত্রকোনা শহর থানা-নেত্রকোনা।
রাজাকার-মৃত মওলা মিয়া, সাং-অজহর রোড, থানা-নেত্রকোনা।
রাজাকার-আঞ্জু মৌলনা

আটপাড়া থানা
রাজাকার-মওলানা মঞ্জুরুল হক, সাং-বুগাপাড়া, থানা-আটপাড়া,
রাজাকার-মৃত আব্দুল হাকিম তালুকদার, মৌলা মিয়া, সাং-ঘাগরা, থানা-আটপাড়া,
রাজাকার-নান্নু মিয়া, সাং-গোয়াতলা, থানা আটপাড়া।
রাজাকার-নাজমুল শেখ, সাং-ইকর আটিয়া, থানা-আটপাড়া।
রাজাকার-ওবায়েদুল হক তাহের সাং-বুগাপাড়া, থানা-আটপাড়া
রাজাকার-নান্নু মিয়া, সাং-গোয়াতলা, থানা-আটপাড়া
রাজাকার-হাবিবুর রহমান ভূইয়া, সাং-সুনুই, থানা-আটপাড়া

বারহাট্টা থানা
রাজাকার- মুসলেম, থানা-বারহাট্টা
রাজাকার- তোতা, থানা-বারহাট্টা
রাজাকার- বাদশা, থানা-বারহাট্টা,
রাজাকার- আব্দুর রেজ্জাক, গ্রাম-আলোকদিয়া, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- দুদু মিয়া, গ্রাম-আলোকদিয়া, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- মৃত আফতাব উদ্দিন, সাং-ছালিপুর, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- দুদু মিয়া, সাং-আলোকদিয়া, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- আব্বাস আলী খান, সাং-কৈলাটী, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- চৌধুরী দারোগা, সাং-কৈলাটী, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- আব্দুল মালেক মাস্টার, সাং-কৈলাটী, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার- জাহেদ ইমাম, সাং-চন্দ্রপুর, থানা-বারহাট্টা

কলমাকান্দা থানা
রাজাকার- মোফাজ্জল হোসেন খান, সাং-ছত্রংপুর, থানা-কলমাকান্দা।
রাজাকার- সুরুজ মিয়া, সাং-বড়কাটন, থানা-কলমাকান্দা,
রাজাকার- শামছুল হুদা পাঠান, সাং- রংছাতি, থানা-কলমাকান্দা।
রাজাকার- শামছুল হুদা, সাং-রহিমপুর, থানা-কলমাকান্দা। শীর্ষ স্থানীয় দালাল।
রাজাকার- আব্দুল আলী, সাং-বিমারা, থানা-কলমাকান্দা।
রাজাকার- মৃত আব্দুল খালেক, সাং-চৈতা, থানা-কলমাকান্দা।
রাজাকার- আব্দুল জলিল, সাং-চিকারপুড়ি, থানা-কলমাকান্দা
রাজাকার- মৃত আব্দুল আলী, সাং-বিশারা, থানা-কলমাকান্দা,

পূর্বধলা থানা
রাজাকার- বশির আকন্দ, থানা-পূর্বধলা।
রাজাকার- শরাফ উদ্দিন, থানা-পূর্বধলা।
রাজাকার- আব্দুল মান্নান কুলু, থানা-পূর্বধলা।
রাজাকার- মওলানা ফজলুল হক, সাং- খলিশাপুর, থানা-পূর্বধলা।
রাজাকার- মওলানা আহম্মদ আলী, সাং-দামপাড়া, থানা-পূর্বধলা।
রাজাকার- আদম আলী মীর, সাং-হোগলা, থানা-পূর্বধলা।

কেন্দুয়া থানা
রাজাকার-আঞ্জু, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-চমক আলী, সাং-হারুলিয়া, থানা-কেন্দুয়া,
রাজাকার-মতিউর রহমান, সাং-মাসকা, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-হেড মাস্টার সাদেক মিয়া, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-মৃত কালা মিয়া চেয়ারম্যান, সাং-পিজাহাতী, ইউনিয়ন-মসকা, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-মৃত নুরু মাস্টার, সাং-কাওরাড, থানা-কেন্দুয়া
রাজাকার-মৃত বাদল মিয়া, সাং-কান্দিউড়া, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-মোঃ জয়নাল মিয়া, পিতা-চিনিরবাপ, সাং-কান্দিউড়া, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-আব্দুল ওয়াদুদ খান, সাং-কলমআটি, থানা-কেন্দুয়া।
রাজাকার-মৃত জং বাহাদুর দফাদার, সাং-নল্লা, থানা-কেন্দুয়া।

মোহনগঞ্জ থানা
রাজাকার-আব্দুল খালেক, গ্রাম-পানুর, থানা-মোহনগঞ্জ,
রাজাকার-লাল হোসেন, গ্রাম-দেওথান, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মৃত সোনামদী খাঁ, সাং-বাহাম, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-আব্দুল আজিজ নায়েব, সাং-মানশ্রী, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-সুরুজ আলী খান পাঠান, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-আব্দুল হাই (কারি মিয়া) সাং-মাখান, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মাহতাব উদ্দিন, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-ইব্রাহিম, সাং-দেওখান, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মৃত হাবিবুর রহমান সম্রাট, সাং-বড়কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মৃত আব্দুল খালেক, সাং-বড়কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মৃত চাঁন মিয়া, সাং-মাযান, থানা-মোহনগঞ্জ
রাজাকার-মৃত করিম নেওয়াজ খাঁ, সাং-পানুর। থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-চুন্নু মিয়া, সাং-বড়কাশিরা, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-নজরুল শেখ, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-নজরুল ইসলাম, সাং-মানশ্রী, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-রবিউল্লাহ, সাং-মানশ্রী, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-গোলাম রব্বানী খান পাঠান, সাং-বড়কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-ছদ্দু মিয়া, সাং-বড়কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-আব্দুস সাত্তার, সাং-ঘড়মশ্রী, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-আশরাফ আলী চৌধুরী, সাং-ঘড়মশ্রী, থানা-মোহনগঞ্জ
রাজাকার-মৃত আব্দুর রেজ্জাক, সাং-আলোকদিয়া, থানা-বারহাট্টা।
রাজাকার-মৃত গিয়াস উদ্দিন, সাং-বড় কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মৃত চুন্নু মিয়া, সাং- বড় কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-মাহতাব উদ্দিন আহম্মদ, সাং বড়কাশিয়া। থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-আমজাদ মিয়া, সাং- বড় কাশিয়া, থানা-মোহনগঞ্জ।
রাজাকার-ছোয়াব উদ্দিন চেয়ারম্যান, সাং-মাহসুদপুর, থানা-মোহনগঞ্জ।

দূর্গাপুর থানা
রাজাকার-কিতাব আলী তালুকদার, গ্রাম-গুজিরকোনা, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-মৃত আলকাছ আলী মন্ডল, সাং-গুজিরকোনা, থানা-দুর্গাপুর।
রাজাকার-আমছর মেম্বর, সাং-জাগীরপাড়া, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-মোক্তার মহিউদ্দিন মৃধা, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-আব্দুল খালেক, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-ইদ্রিস মিয়া, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-পিনু ভূইয়া, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-মৃত শামছু মেম্বার, সাং-পুরাকান্দুলিয়া, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-মৃত প্রতিক আলী, চেয়ারম্যান, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-আব্দুর রশিদ, সাং-পুরাবান্দুলিয়া, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-মওলানা আহসন আলী, সাং-খালিশাপুর, দুর্গাপুর,
রাজাকার-আহম্মদ তালুকদার, জারিয়া দূর্গাপুর
রাজাকার-কোবাদুজ্জামান খান হেলু মিয়া, জারিয়া, দূর্গাপুর।
রাজাকার-পিনু ভূইয়া, থানা দূর্গাপুর
রাজাকার-রুনু ভূইয়া, সাং-ঝানজাইল, থানা দূর্গাপুর
রাজাকার-মহীউদ্দিন মৃধা, সাং-দূর্গাপুর বাজার, থানা-দূর্গাপুর।
রাজাকার-ইদ্রিস চেয়ারম্যান, থানা-দূর্গাপুর।

মদন থানা
রাজাকার-আব্দুল জব্বার, সাং-চানগাঁও, থানা-মদন।
রাজাকার-আব্দুল মালেক, সাং-মদন, থানা-মদন।
রাজাকার-আব্দুল বারেক, সাং-মদন, থানা-মদন।
রাজাকার-মোঃ আব্দুল মোতালেব, সাং-বালাই, থানা-মদন।
রাজাকার-সামসুল হুদা, থানা-মদন।
রাজাকার-মোঃ আব্দুস সোবহান, থানা-মদন।
রাজাকার-হেদায়েত উল্লাহ বিএসসি ওরফে আঞ্জু মৌলনা, সাং-কুলশ্রী, থানা-মদন।

কিশোরগঞ্জ

রাজাকার-আব্দুল মোনায়েম খান, গ্রাম-হুমাইপুর, থানা বাজিতপুর, জেলা-কিশোরগঞ্জ
রাজাকার-মওলানা আতাহার আলী, সাং ঘোঙাদিয়া, জেলা-সিলেট।
রাজাকার-মওলানা আতাউর রহমান খান পিতা মওলানা আহম্মদ আলী খান, কিশোরগঞ্জ সদর। বর্তমানে বিএনপির সাথে জড়িত
রাজাকার-মুসা বাজিতপুর
রাজাকার-প্রফেসর মাহতাবউদ্দিন (গুরুদয়াল কলেজ) যশোদল, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-আবুল হাশিম, পিতা মফিজ হাজি, গ্রাম-চিকনীরচর, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মৃত দুলাল, গ্রাম করিয়াই, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-শামসুদ্দিন, পিতা মৃত মধুর বাপ, গ্রাম বাশহাটি, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-জালাল পিতা মৃত আঃ সোবহান, গ্রাম নদা, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-আঃ হোসেন গ্রাম-নদা, কিশোরগঞ্জ,
রাজাকার-মফিজ উদ্দিন, গ্রাম-শোলাকিয়া, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মৃত আঃ মান্নান, পিতা-হাজি মাহমুদ নবী, সাং- কালিকাবাড়ি, থানা-কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মাওলানা আব্দুল হামিদ (সাবেক মাদ্রাসা সুপার) গ্রাম-নোয়াহাট, থানা-কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মাওলানা আব্দুল খালেক, গ্রাম- কাজীরগাঁও, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মাওলানা মোনতাজ উদ্দিন, গ্রাম-কাজীরগাঁও। কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মাওলানা আদম আলী, গ্রাম-কাজীরগাঁও, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মওলানা ইউসুফ আলী, গ্রাম-চৌদ্দশত, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মাওলানা ইয়াহিয়া, গ্রাম-টুটিয়ারচর কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মৃত মওলানা সিরাজউদ্দিন, গ্রাম-চৌদ্দশত কিশোরগঞ্জ সদর,
রাজাকার-গিয়াস উদ্দিন, গ্রাম-কলাপাড়া, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-রুসতুম আলী, পিতা-মেদর, গ্রাম-ঘাঘট, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মওলানা আব্দুল মান্নান, গ্রাম-ঘোন্দর, করিমগঞ্জ
রাজাকার-আরকান, গ্রাম-শোলকিয়া, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-লোকমান মৌলভী, সাবেক চেয়ারম্যান, গুনধর ইউনিয়ন, বর্তমানে ঘরমপট্টি, কিশোরগঞ্জ
রাজাকার-মুগল মিয়া গ্রাম-মহিন্দর, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মৃত আক্কাছ আলী গ্রাম-মহিন্দর, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-কাছু, গ্রাম-মহিন্দ, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মৃত আঃ মালেক, পিতা আসক আলী, গ্রাম-কলাপাড়া, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-জুড়ো মিয়া, গ্রাম কাসুরারচর, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-নূরুল ইসলাম, গ্রাম-মহিন্দর, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মৃত আঃ জব্বার মেম্বার, গ্রাম- মেলাবাজার, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-মাহতাব ড্রাইভার, গ্রাম-শোলকিয়া, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-আঃ রহমান, পিতা-মৃত আমীর হোসেন, গ্রাম-বিরধামপাড়া, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার-ইমান হোসেন, গ্রাম-মধুনগর, কিশোরগঞ্জ সদর
রাজাকার ওমর আলী।
রাজাকার ওমেদ আলী।

গাজীপুর জেলা

রাজাকার-আলাউদ্দীন
রাজাকার-আহাদ আলী
রাজাকার-আওয়াল
রাজাকার-নওয়াব আলী
রাজাকার-হাকিম উদ্দিন
রাজাকার-মজিদ
রাজাকার-মনু

ফরিদপুর জেলা

রাজাকার ডা. কাজী ইমদাদুল হক-গ্রাম-হামিদি, থানা-ভাংগা, ফরিদপুর
রাজাকার-আবুল কালাম আজাদ বাচ্চু
রাজাকার-আলাউদ্দিন
রাজাকার আফজাল উদ্দিন
রাজাকার ময়েজ উদ্দিন উকিল
রাজাকার মুসা বিন শমসের
রাজকার খিদির খাঁ
রাজাকার নান্নু
রাজাকার বদু
রাজাকার বিনয়,
রাজাকার চন্দ,
রাজাকার কানা হাসি
রাজাকার খোকন- নগরকান্দা, ফরিদপুর

মাদারীপুর জেলা

রাজাকার খলিল জমাদ্দার
রাজাকার বাবুল
রাজাকার নান্নু
রাজাকার শাহেদ আলী
রাজাকার মওলানা খলিলুর রহমান
রাজাকার নান্নু এ্যাডভোকেট
রাজাকার পাপ্পু
রাজাকার আব্দুল খালেক।
রাজাকার আব্দুল হামিদ খন্দকার
রাজাকার হায়দার মোল্লা
রাজাকার মোজাফ্ফর বক্স মোল্লা
রাজাকার মাদার বক্স মোল্লা
রাজাকার আবু তালেব
রাজাকার শাহেদ আলী

শরীয়তপুর জেলা

রাজাকার জয়নাল ভূঁইয়া

গোপালগঞ্জ জেলা

রাজাকার ওহিদুজ্জামান, টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ
রাজাকার কাফু মিয়া- টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ
রাজাকার লালা মিয়া- টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ
রাজাকার রতন মিয়া- টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ
রাজাকার হেমায়েত- টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ
রাজাকার মনি মিয়া- টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ
রাজাকার আরজ- টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ

রাজশাহী বিভাগ

রাজশাহী জেলা

রাজাকার আফাজউদ্দিন
রাজাকার মোজাফ্ফর মাস্টার
রাজাকার জবির মেম্বার
রাজাকার কাদের মাস্টার
রাজাকার শামসুজ্জামান বল্টু
রাজাকার আব্দুল আলীম এম.পি
রাজাকার আব্দুল মতিন
রাজাকার রাজ্জাক
রাজাকার আলতাফ
রাজাকার রইচ
রাজাকার মতিন
রাজাকার মজিবর রহমান
রাজাকার জলিল

পাবনা জেলা

রাজাকার আসাদ,
রাজাকার আসলাম
রাজাকার আমু

সিরাজগঞ্জ জেলা

রাজাকার মনুমুন্সী।
রাজাকার আজিজুর রহমান চেয়ারম্যান-বিয়াড়া চর, সিরাজগঞ্জ
রাজাকার আব্দুল হানিফ-বিয়াড়া চর, সিরাজগঞ্জ
রাজাকার নূরু-বিয়াড়া চর, সিরাজগঞ্জ
রাজাকার তমীজ- বাগবাটি, সিরাজগঞ্জ
রাজাকার মনু মুন্সি-বাগবাটি, সিরাজগঞ্জ
রাজাকার তফিজ ভুঁইয়া

বগুড়া জেলা

রাজাকার খোরশেদ তালুকদারর
রাজাকার গণি ডাক্তার
রাজাকার মজিবর ডাক্তার
রাজাকার আনিসুর রহমান
রাজাকার গোলাম হোসেন,
রাজাকার মন্টু,
রাজাকার জুলফিকার
রাজাকার মোহাম্মদ আলী।
রাজাকার মতিউর রহমান
রাজাকার জাবেদ আলী
রাজাকার ওসমান মওলানা
রাজাকার আজিজ
রাজাকার জয়নাল

নওগাঁ জেলা

রাজাকার লাহা প্রামানিক
রাজাকার আহাদ উল্লাহ
রাজাকার আহম্মদ উল্লাহ

নাটোর জেলা

রাজাকার মজিবর রহমান।
রাজাকার আনোয়ারুল।
রাজাকার জলিল।
রাজাকার সহকারী কৃষি কেমিস্ট জামিল সিদ্দিকী
রাজাকার ফোরম্যান হাজী আসগর আলী
রাজাকার সহকারী প্রকৌশলী আনসারী

কুড়িগ্রাম জেলা

রাজাকার শাহাবুদ্দিন

দিনাজপুর জেলা

রাজাকার মির্জা রুহুল আমিন
রাজাকার নুরুল হক চৌধুরী
রাজাকার মওলানা তমিজউদ্দীন
রাজাকার ওমর আলী
রাজাকার ডা. ইসমাইল
রাজাকার আলী
রাজাকার খবিরদ্দীন
রাজাকার জালাল উকিল
রাজাকার শামসুল মাস্টার
রাজাকার ইদ্রিস আলী
রাজাকার পজির মেম্বার
রাজাকার আকবর মেম্বার
রাজাকার মোঃ রউফ মিয়া
রাজাকার আঃ বারেক
রাজাকার ধদা মাহালিয়া
রাজাকার মুক্তারউদ্দিন
রাজাকার মোবারক ডাক্তার
রাজাকার মোফাজল হোসেন
রাজাকার মমতাজুল হক চৌধুরী
রাজাকার মতিয়ার রহমান
রাজাকার আঃ রহিম
রাজাকার বাজার মহাজন
রাজাকার আজিজুল হক
রাজাকার কসর আলী
রাজাকার মিজানুর রহমান
রাজাকার হাকিম বিশ্বাস
রাজাকার আঃ রহমান
রাজাকার ইব্রাহিম মুন্সি
রাজাকার আবু মুসা মন্ডল

ঠাকুরগাঁও জেলা

রাজাকার তাজু
রাজাকার ফজলুর চেয়ারম্যান।
রাজাকার হেকিম উদ্দীন।
রাজাকার আব্দুর রহিম চেয়ারম্যান

লালমনিরহাট জেলা

রাজাকার মহসিন ডাক্তার
রাজাকার শহীদ আলী
রাজাকার মোশারফ মাস্টার
রাজাকার হাফিজ কমরুদ্দীন,
রাজাকার আলাউদ্দীন
রাজাকার আজগর মহাজন
রাজাকার সাত্তার মহাজন

খুলনা বিভাগ

মাগুরা জেলা

রাজাকার করিম, দণি নিশ্চন্তপুর, মাগুরা।
রাজাকার আলী সরকার- কলেজ পাড়া, মাগুরা।
রাজাকার সরওয়ার- কলেজ পাড়া, মাগুরা।
রাজাকার নওশের মুন্সি- কলেজ পাড়া, মাগুরা।
রাজাকার তোয়েব মুন্সি- কলেজ পাড়া, মাগুরা।
রাজাকার আবু সালাম- কলেজ পাড়া, মাগুরা।
রাজাকার আমিনুল রাশেদ- কলেজ পাড়া, মাগুরা।
রাজাকার রিজু গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার লতিফ গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার আউয়াল- গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার ওবায়দুর রহমান গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার মাহবুব মওলানা- গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার ইউসুফ মিয়া- গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার আইয়ুব মিয়া- গ্রাম- হাজিপুর, মাগুরা
রাজাকার পীর ওবায়দুল্লাহ-মাগুরা,
রাজাকার মাহবুবুর রহমান-মাগুরা,
রাজাকার আইয়ুব চৌধুরী-মাগুরা
রাজাকার মাওলানা শামসুল হক-মাগুরা
রাজাকার আবু বক্কর শেখ-শালিখা, মাগুরা
রাজাকার শের আলী-শালিখা, মাগুরা
রাজাকার লাল মিয়া-শালিখা, মাগুরা

ঝিনাইদহ জেলা

রাজাকার বাহিনীর কমান্ডার নওশের আলী
রাজাকার ডেপুটি কমান্ডার নজরুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার
রাজাকার সায়েম মোল্লা

মেহেরপুর জেলা

রাজাকার মতিন উকিল
রাজাকার মেহের উকিল
রাজাকার সাফদার মাস্টার

যশোর জেলা

রাজাকার আমজাদ মোল্লা- বাঘারপাড়া, যশোর,
রাজাকার কায়েম আলী- বাঘারপাড়া, যশোর,
রাজাকার ডা. গাফ্ফর-উপশহর, যশোর

বাগেরহাট জেলা

রাজাকার রজব আলী ফকির, বাগেরহাট সদর
রাজাকার আকিজ উদ্দীন, আড়িখালি, বাগেরহাট
রাজাকার সিরাজ মাস্টার, গোটাপাড়া, বাগেরহাট
রাজাকার নূরুল ইসলাম-গোটাপাড়া, বাগেরহাট
রাজাকার শাহজাহান-গোটাপাড়া, বাগেরহাট
রাজাকার আব্দুল লতিফ তালুকদার, মোড়েলগঞ্জ, বাগেরহাট
রাজাকার কাসেম মেম্বার
রাজাকার মজিদ কসাই
রাজাকার ড. মোসলেম উদ্দীন

বরিশাল বিভাগ

বরিশাল জেলা

রাজাকার নিলু করিকর- আগৈলঝাড়া, বরিশাল

পটুয়াখালী জেলা

রাজাকার মশু মিয়া
রাজাকার মহিউদ্দিন
রাজাকার আলাউদ্দীন সিকদার

পিরোজপুর জেলা

রাজাকার মানিক খন্দকার।
রাজাকার আশরাফ আলী শিকদার
রাজাকার হারুন
রাজাকার হামিদ জমাদার
রাজাকার মোসলেম খাঁ
রাজাকার হামিদ মজুমদার
রাজাকার শুকুর মৃধা
রাজাকার সরদার সুলতান মাহমুদ
রাজাকার ইসমাইল হোসেন
রাজাকার এ্যাডভোকেট আজিজ মল্লিক
রাজাকার সালেহ আহমেদ
রাজাকার ব্যারিস্টার আখতারউদ্দিন
রাজাকার মান্নান
রাজাকার আশ্রাব আলী শিকদার
রাজাকার আজিজুল হক মোক্তার
রাজাকার দেলোয়ার হোসেন সাঈদী
রাজাকার শর্ষিনার পীর আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ
রাজাকার মওলানা আব্দুর রহীম
বরগুনা জেলা

রাজাকার দুলাল মেম্বার
রাজাকার ইমামুদ্দিন
রাজাকার শামসু
আজাহার মির্জা।
রাজাকার ইমামুদ্দিন
রাজাকার চানমিয়া
রাজাকার শামসু
রাজাকার নুরুদ্দিন খলিফা
রাজাকার ইমামুদ্দিন
রাজাকার শামসু
রাজাকার খলিলুর রহমান
রাজাকার আব্দুল হক

ঝালকাঠি জেলা

রাজাকার মোতাহার গোমস্তা
রাজাকার ওয়াজেদ গোমস্তা
রাজাকার ওসি সেকান্দার,
রাজাকার সিআই শাহ আলম

সিলেট বিভাগ

মৌলভীবাজার জেলা

রাজাকার মোঃ ইদ্রিস
রাজাকার হাজী আরিফ
রাজাকার চেয়ারম্যান আসাদ গাজী

সিলেট জেলা

রাজাকার ওয়াহিদ উল্লাহ
রাজাকার সরাফত উল্লাহ
রাজাকার আবদুস সালাম।
রাজাকার আব্দুল আহাদ চৌধুরী
রাজাকার দালাল ইউনুস মিয়া

সুনামগঞ্জ জেলা

রাজাকার ফকির চেয়ারম্যান
রাজাকার ফারুত চৌধুরী
রাজাকার রেজা মিয়া
রাজাকার আনোয়ার মিয়া
রাজাকার আঃ সাত্তার
রাজাকার আঃ গণি
রাজাকার রফিক
রাজাকার নাসিম
রাজাকার লিডার আহমদ আলী খান
রাজাকার মুসলিম উল্লাহ
রাজাকার আবদুল ওয়াতির
রাজাকার আব্দুর রাজ্জাক–জগন্নাথপুর
রাজাকার ইয়াহিয়া-জগন্নাথপুর

চট্টগ্রাম বিভাগ

নোয়াখালী জেলা

রাজাকার- ফজলে আজিম
রাজাকার আব্দুর রব
রাজাকার দুরবেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
রাজাকার ফরিদুল্লাহ ঠাকুর।

সূত্র:

একাত্তরের যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যা সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের তালিকা
ডা. এম এ হাসান, আহ্বায়ক, ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি
ট্রুথ কমিশন ফর জেনোসাইড ইন বাংলাদেশ
ফোন: ৮৯১৪৫০৬, ফ্যাক্স: ৮৯১৩৮১৯, মো: ০১৮১৭০০৭৯২১